আমরা জানি, যে জিনিসটি যত বেশি দুর্লভ – তার মূল্য তত বেশি। আমরা হীরা (Diamond) বা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের কথা ভাবতে পারি (নিলামে অনেক অর্থে বিক্রি হয়)।
বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় কোন পণ্য বা খাদ্যদ্রব্যের সরবরাহ কমে গেলে, ক্রেতারা বেশি দাম দিয়ে হলেও কিনতে বাধ্য (আপনি তো না খেয়ে থাকতে পারবেন না! দোকানি যে দাম চায় – দিতেই হবে)।
ধরা যাক, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে গেলো। তখন আমি আপনি সবাই বেশি দাম দিয়ে হলেও বাজার থেকে পেঁয়াজ কিনতে বাধ্য।
কিন্তু বাজারে সরবরাহ যদি যথেষ্ট থাকে, তখন দোকানি ভাবে, আমি যদি বেশি দাম দাবি করি তাহলে তো আমার দোকান থেকে কেউ কিনবে না। সরবরাহ অনেক। অন্য দোকান – যেখানে দাম কম – সেখান থেকে কিনবে। কাজেই বাজারে সরবরাহ যথেষ্ট থাকলে দোকানি ন্যায্য দাম দাবি করতে বাধ্য।
অর্থনীতি (Economics)র এই সত্যটিকে কাজে লাগিয়ে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে পণ্যের সরবরাহ কমিয়ে দেন (বিদেশ থেকে আমদানি করা বা দেশের কৃষকদের থেকে কেনা পণ্য)। ফলে দাম বেড়ে যায়।
যেসব অসাধু ব্যবসায়ী একটি পণ্য (যেমন – ইলিশ মাছ) বাইরের উৎস থেকে বাজারে সরবরাহ করেন – সবাই একজোট হয়ে বাজারে পণ্যটির (ধরি, ইলিশ মাছ) সরবরাহ কমিয়ে দিতে পারেন। একেই বলে সিন্ডিকেট।
আমাদের দেশে রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন এই অসাধু ব্যবসায়ীরা।
বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় কোন পণ্য বা খাদ্যদ্রব্যের সরবরাহ কমে গেলে, ক্রেতারা বেশি দাম দিয়ে হলেও কিনতে বাধ্য (আপনি তো না খেয়ে থাকতে পারবেন না! দোকানি যে দাম চায় – দিতেই হবে)।
ধরা যাক, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে গেলো। তখন আমি আপনি সবাই বেশি দাম দিয়ে হলেও বাজার থেকে পেঁয়াজ কিনতে বাধ্য।
কিন্তু বাজারে সরবরাহ যদি যথেষ্ট থাকে, তখন দোকানি ভাবে, আমি যদি বেশি দাম দাবি করি তাহলে তো আমার দোকান থেকে কেউ কিনবে না। সরবরাহ অনেক। অন্য দোকান – যেখানে দাম কম – সেখান থেকে কিনবে। কাজেই বাজারে সরবরাহ যথেষ্ট থাকলে দোকানি ন্যায্য দাম দাবি করতে বাধ্য।
অর্থনীতি (Economics)র এই সত্যটিকে কাজে লাগিয়ে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে পণ্যের সরবরাহ কমিয়ে দেন (বিদেশ থেকে আমদানি করা বা দেশের কৃষকদের থেকে কেনা পণ্য)। ফলে দাম বেড়ে যায়।
যেসব অসাধু ব্যবসায়ী একটি পণ্য (যেমন – ইলিশ মাছ) বাইরের উৎস থেকে বাজারে সরবরাহ করেন – সবাই একজোট হয়ে বাজারে পণ্যটির (ধরি, ইলিশ মাছ) সরবরাহ কমিয়ে দিতে পারেন। একেই বলে সিন্ডিকেট।
আমাদের দেশে রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন এই অসাধু ব্যবসায়ীরা।
Related Links
“ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা পেঁয়াজের মূল্য প্রতি মেট্রিক টন পাঁচশ পাঁচ ডলার থেকে কমিয়ে তিনশ পাঁচ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে ভারত সরকার। শুক্রবার সকালে পেঁয়াজের রপ্তানি মূল্য কমানোর এ ঘোষণা দেয় ভারতের মূল্য নির্ধারণী সংস্থা ন্যাশনাল এগ্রিকালচার কো অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া (ন্যাফেড)।”
– ভারত সরকারের এই ঘোষণা প্রশংসার দাবিদার!