- ৬৪ টি জেলা
- ৪৮৮ টি উপজেলা
- ৪৫৫০ টি ইউনিয়ন
- ৫৯,৯৯০ টি গ্রাম
- ১০ টি মেট্রোপলিটান এরিয়া এবং
- সবগুলো মিউনিসাপাল এরিয়ায়
“নাগরিক ঐক্য” এর প্রাথমিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হচ্ছে।
সমান্তরালভাবে, দেশের প্রত্যেকটি
- বিশ্ববিদ্যালয়
- কলেজ এবং
- মাদ্রাসায়
গঠিত হচ্ছে “নাগরিক ছাত্র ঐক্য” [নাগরিক শক্তি আত্নপ্রকাশের পর যেটি “নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান” (NSA) এ রূপ নেবে] এর আহ্বায়ক কমিটি।
“নাগরিক ঐক্য” এবং “নাগরিক ছাত্র ঐক্য” র সবগুলো আহ্বায়ক কমিটির সদস্যদের নাম নাগরিক ঐক্যের ওয়েবসাইটে Organized থাকবে।
যারা নাগরিক ঐক্যের সাথে যুক্ত হতে চান – প্রত্যেককে নিজ এলাকার “নাগরিক ঐক্য” বা নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের “নাগরিক ছাত্র ঐক্য” র আহ্বায়ক কমিটির সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
নাগরিক ছাত্র ঐক্য -> নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA)
2.
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৪ কোটির কিছু বেশি এবং এর একটা বড় অংশ প্রতিদিন আমার লেখা পড়েন।
গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হবে – ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ যাদের নেই আর যারা ইন্টারনেট ব্যবহারে অভ্যস্ত নন – তাদের জন্য লেখা প্রিন্ট করে দেওয়া অব্যাহত রাখা।
3.
4.
জরিপ অনুসারে, ধারাবাহিকভাবে গত কয়েক বছর ধরে – আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে জনপ্রিয় মন্ত্রী – শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
5.
তারেক রহমানের কারণেই বিএনপি অস্তিত্বশুন্য হবে।
বিএনপি সরকারের আমলে হাওয়া ভবনকে তিনি দুর্নীতির কেন্দ্রস্থল হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন এবং কোন সিনিয়ার নেতাকে দলে তার একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করলে একনায়কত্বের জোড়ে তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছেন।
সবচেয়ে ভয়ানক – বিদেশের মাটিতে বসে বিদেশী একটি সংস্থার সাথে হাত মিলিয়ে দেশে তার নির্দিষ্ট টার্গেটের উপর তারেক রহমানের ষড়যন্ত্রের খবর আমাদের কাছে এসেছে।
- বিডিআর বিদ্রোহ
- দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা এবং
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার
– মূল পরিকল্পনাকারী নেপথ্য নায়কদের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
Related Links
“পিলখানা হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি অংশ নিয়েছেন আদালতে তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু যতদিন মূল পরিকল্পনাকারীদের বিচার হবে না, ততদিন ভবিষ্যতে আবারও ষড়যন্ত্রের এবং এই ধরণের হত্যাকাণ্ড সংঘঠনের আশঙ্কা থেকে যাবে। আমরা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারিদের – তারা যত বড় ক্ষমতাশালীই হোক না কেন, দেশী বিদেশী যত বড় শক্তিই পিছনে থাকুক না কেন – বিচারের কাঠগড়ায় দেখতে চাই।”
- দেশের সন্ত্রাসীদের গডফাদার দুর্নীতিবাজদের ভয়াবহতার একটি চিত্র – ৪
- তারেকের মামলার বিচারক দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায়
![]() |
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা |
![]() |
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা |
- যেভাবে ধরা পড়ে ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান (prothom-alo.com)
- কী কী অস্ত্র ছিল (prothom-alo.com)
- জবানবন্দিতে তৎকালীন শিল্পসচিব : নিজামী সবকিছু অবগত ছিলেন (prothom-alo.com)
- স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নাগরিক শক্তির অগ্রযাত্রা
- যেসব Leadership Process এর মাঝে বর্তমানে আছি
6.
বাংলাদেশে সমস্যা হচ্ছে – আমাদের মন্ত্রী-সাংসদরা – দেশের ভালো মন্দ বিবেচনা করেন না –
নতুন প্রকল্প হাতে নেন – অর্থ আত্নসাতের সুযোগের জন্য।
- কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ
- পদ্মা সেতু – বিশ্ব ব্যাংক
- পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
একারণেই লিখেছিলাম – বিদ্যুৎ খাতে – তড়িঘড়ি করে, অগ্র পশ্চাৎ বিবেচনা না করে – নতুন প্রকল্প হাতে না নিয়ে – Existing Power Plants গুলোর efficiency বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করতে।
7.
আমাদের দেশে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর লক্ষ্য থাকে একটা ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি।
প্রচলিত নিয়ম অনুসারে – একটা মাত্র পরীক্ষার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা নিরূপণ করা হয়।
ব্যাপারটা আমরা বোঝার চেষ্টা করি।
ছাত্রছাত্রীরা ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখে – নামকরা “ঐ” বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বে। জীবনে ভালো চাকরি, প্রতিষ্ঠা – প্রায় পুরো জীবনটাই – ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির উপর নির্ভরশীল।
একজন ছাত্র বা ছাত্রীর সারা জীবন যদি জীবনের একটি মাত্র ঘন্টা (ভর্তি পরীক্ষার সময়কাল) নির্ধারণ করে দেয় – ব্যাপারটা সেই ছাত্র বা ছাত্রীর উপরও অন্যায় হয়ে যায় না!
এমনও হতে পারে – MCQ তে একটা বৃত্ত ভরাট করতে গিয়ে ভুলে অন্যটা ভরাট করে ফেলেছে (হতে পারে – অন্য কারও চাইতে সে আরও ভালভাবে জানত, কোন উত্তরটা সঠিক)। কিংবা পরীক্ষার আগে পরে কয়েকদিন সে অসুস্থ ছিল।
এমন অনেক কিছুই ঘটতে পারে।
কাজেই – জীবনের এত কিছু যখন এক / দুইটা ঘন্টার উপর নির্ভর করে – তখন আমাদের নিশ্চিত করা উচিত – প্রত্যেক ছাত্র বা ছাত্রী যাতে নিজের যোগ্যতা প্রমাণের যথেষ্ট সুযোগ পায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারলে হয়ত তার জীবন পাল্টে যাবে।
আমরা মনে করি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগ রাখা উচিত – অন্তত যতদিন না মেধা যাচাইয়ের আরও ভালো কোন পদ্ধতি আমরা দেশে প্রচলন করতে পারছি।
আমি নাগরিক শক্তির শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনায় ব্যাপারটা উল্লেখ করেছি –
“সুযোগ দিলে অনেকেই সর্বোচ্চ চেষ্টার মাধ্যমে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী নিয়ে ভালো চাকরি করতে চাইবে। কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি শুধুমাত্র এইচএসসি বা সমমানের শিক্ষার্থীদের মাঝে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার এটাই একমাত্র উপায় অনেকে একটু বড় হওয়ার পর বুঝতে পারে!”
Related Links
- নাগরিক শক্তির শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা
- শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনা
- Research Institute নিয়ে স্বপ্ন
- জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জ্ঞানের বিকাশ
- কৃষিতে নবজাগরণ
- Knowledge Based Economy
8.
নাগরিক শক্তি ইলেকশান ক্যাম্পেইনের সময় কোন অর্থ ব্যয় না করেও ইনশাল্লাহ ক্ষমতায় আসতে পারবে।
মানুষ আমাকে পছন্দ করে, আমার কথা শোনে – এটাই যথেষ্ট।
এটা incredible একটা ব্যাপার – ইতিহাসে এমন নজির নেই।
আমাদের সম্ভাব্য প্রার্থীরাও এমনটাই ভাবেন।
নারায়ণগঞ্জে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং সংগঠক রফিউর রাব্বি নিজে কোন অর্থ ব্যয় না করেও নির্বাচিত হতে পারবেন।
কোন নির্দিষ্ট এলাকার জনগণ চাইলে “নিরাপদ সড়ক চাই” আন্দোলনের উদ্যোক্তা ইলিয়াস কাঞ্চন এবং আইনবিদ ড. শাহদীন মালিকও নির্বাচনে প্রার্থী হবেন।
বিজিএমইএ (BGMEA) সভাপতি আতিকুল ইসলাম এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতি জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা সহ অনেকেই প্রার্থী হওয়ার লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
9.
দেড় বছর আগে – ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে জরিপ অনুসারে – আওয়ামী লীগের প্রতি সমর্থন ছিল দেশের ৩৫% মানুষের।
তখনও নাগরিক শক্তি নিয়ে আমরা কাজ শুরু করিনি।
এই দেড় বছরে হিসেব পাল্টে গেছে। লতিফ সিদ্দিকী অপসারিত হয়েছেন, বদি গ্রেপ্তার হয়েছেন। এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে প্রায় সব আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
বিএনপি – জামায়াতকে দুর্বল করে আমরা দেশের পরিস্থিতি শান্ত রেখেছি। তা নাহলে ২০১৩ র পরিস্থিতির ধারাবাহিকতায় এবছর দেশে কী পরিমাণ সহিংসতা হত – তা অনুমেয়।
(সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এখন জনসভায় গেলে – সাথে যাওয়ার জন্য স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরও পান না – উপজেলা পর্যায়ের কিছু স্থানীয় নেতা নিয়ে জনসভা করে আসেন। কিছুদিনের মাঝে এসব স্থানীয় নেতারাও সরে আসবেন।)