নাগরিক শক্তির ঐতিহাসিক পটভূমির গল্প বলছি আজকে।
১.
নাগরিক শক্তি কিন্তু আমাদের দেশের নাগরিক সমাজের অনেক বছরের ভিশনের বাস্তবায়ন।
নাগরিক শক্তির ঘোষণা কবে আসতে পারতো – বলতে পারেন? Any Guess?
২০১৩?
হল না।
নাগরিক শক্তির ঘোষণা আসতে পারতো ২০০৭ এ।
আসেনি।
আত্নপ্রকাশ তখন ঘটলে নেতৃত্ব অন্যরকম হত।
আমি নেতৃত্বে যোগ দিতাম আরেকটু “বড়” হয়ে!
২.
নাগরিক শক্তির ঘোষণা আসতে পারতো এরপর – ২০১২ সালের জানুয়ারি / ফেব্রুয়ারির দিকে [1]।
সেবারও আসেনি।
ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, “আজকে (২০১২) যাদের বয়স ২৫ বছর – তারাই ১০ বছর পর বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে।”
৩.
এরপর ব্যরিস্টার রফিক-উল হককে আহ্বায়ক এবং মাহমুদুর রহমান মান্নাকে সদস্য সচিব করে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় এবং রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে নাগরিক সংগঠন সিডিএইচআর (সিটিজেনস ফর ডেমোক্র্যাসি এ্যান্ড হিউম্যান রাইটস) আত্মপ্রকাশ করে [2]।
তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি হওয়ার লক্ষ্য [2] নিয়ে গঠিত হয় নাগরিক ঐক্য [3]।
নাগরিক শক্তি নাগরিক সমাজের সেই ভিশনের পূর্ণাঙ্গ রাজনৈতিক রূপ।
৪.
“নাগরিক শক্তি” নামটা নাগরিক সমাজ থেকে প্রস্তাবিত।
আর
প্রতীক : বই
মূলমন্ত্র : জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ
– এই দুটো আমার!
৫.
পটভূমি এটুকুই।
২০১৩ এর অক্টোবর থেকে নাগরিক শক্তির বিকাশ।
References
- দেশের রাজনীতি দ্রুত বদলে যাবে [প্রথম আলো] (তারিখ: ১৮-০২-২০১২)
- গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় নতুন সংগঠন সিডিএইচআর: ব্যারিস্টার রফিক-উল হক আহ্বায়ক, মাহমুদুর রহমান মান্না সদস্য সচিব
- তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি হতে চায় নাগরিক ঐক্য
- নাগরিক ঐক্য
- নাগরিক শক্তির প্রতীক্ষায় দেশের নাগরিক সমাজ, রাজনীতিবিদরা ও জনগণ (TahsinVersion2)