সাংগঠনিকভাবে নাগরিক শক্তির প্রত্যেক স্তরে থাকবে আদর্শ গণতন্ত্রের চর্চা।
দল গোছানোর পর নাগরিক শক্তির প্রত্যেক জেলার আহ্বায়ক কমিটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন।
নির্দিষ্ট দিনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রত্যেক জেলার সদস্যদের ভোটে জেলার
- গভর্নর (Governor),
- লিউটেনান্ট গভর্নর (Lieutenant Governor),
- কাউন্সিল (Council) মেম্বার এবং
- সেক্রেটারিয়েট (Secretariat) র সেক্রেটারি
নির্বাচিত হবেন।
Secretariat জেলার সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন – দল গোছাবেন।
Council র দায়িত্ব হবে জেলার উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং কার্যক্রম পরিচালনা, স্থানীয় সরকারকে সহায়তা, সাংসদ এবং মন্ত্রণালয়ের কাছে জেলার উন্নয়ন সুপারিশমালা তুলে ধরা।
এমপি লতিফ সিদ্দিকী কারাগারের ভেতরে আছেন।
এমপি বদি কিছুদিন কারাগারের ভেতরে ছিলেন। আপাতত বাইরে। তবে কিছুদিন পর আবারও কারাগারের ভেতরে যাবেন!
অস্ত্র মামলার আসামী এমপি নিজামউদ্দিন হাজারী সাজা কম খেটে অনৈতিকভাবে কারাগার থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তার সংসদ সদস্যপদ বাতিল করে কারাগারে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
কারাগারের বাইরে যারা আছেন – তাদের মাঝে রয়েছেন “মুন্না ভাই এমবিবিএস”র আদর্শধারী এবং জনসমাবেশে “ক্যাশ চাই, ক্যাশ” উক্তিকারীরা।
কাজেই, কারাগারের ভেতরে থাকুক কিংবা বাইরে – দুর্নীতিগ্রস্থ, সন্ত্রাসের প্রশ্রয়দাতা / সন্ত্রাসের পালক – কোন রাজনীতিবিদ-ই আসলে স্বস্তিতে নেই!
[এক “মুন্না ভাই এমবিবিএস”-ই যথেষ্ট – বাংলাদেশের অর্ধশতাধিক মন্ত্রী এবং ৩০০ সাংসদ – এখন থেকে কথা বলার সময় সতর্ক থাকবেন।]
রাজনীতি নিয়ে বা বাংলাদেশ নিয়ে – ফেইসবুক স্ট্যাটাস বা Tweet করলে আমরা সবাই #Nagorik Hashtag ব্যবহার করবো।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নাগরিক ঐক্যের স্থানীয় ওয়েবসাইট চালু করা হবে। এই কাজটা করবেন স্থানীয় প্রতিনিধিরাই।
প্রত্যেক কলেজ – বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরাও নিজেদের কলেজ / বিশ্ববিদ্যালয়ের নাগরিক ছাত্র ঐক্য / নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA) ওয়েবসাইট চালু করবেন। নিজেদের কর্মকান্ড, নিজেদের লেখা – ভাবনাগুলো, আমার লেখার লিঙ্কস (TahsinVersion2) – ওয়েবসাইটে রাখতে পারেন। কর্মকান্ডের ভিডিও Youtube এ Upload করতে পারেন।
পরবর্তীতে সবগুলো ওয়েবসাইটের লিঙ্কস, বাছাইকৃত লেখা – নাগরিক শক্তির ওয়েবসাইটে রাখা হবে।
- দক্ষিণ এশিয়া
- দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া
- মধ্য প্রাচ্য ও
- আফ্রিকার
বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ Engineering / Scientific Consultancy & Services দেবে।
Advanced Technology – যেসব পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকটি দেশ তৈরি করতে সক্ষম – এমন সব প্রযুক্তি export করবে।
Link:
7.
নাগরিক শক্তির যে কোন সদস্য দলের মেম্বার থেকে ধীরে ধীরে নিজ যোগ্যতায় শীর্ষপদে যেতে পারবেন এবং জনগণের মান্ডেট নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারবেন।
ভারতে এক সময়কার চা বিক্রেতা মাত্র কিছুদিন আগে দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন।বাংলাদেশেও ভবিষ্যতের কোন এক সময় অনুরূপ কাহিনী রচিত হবে।
দলের প্রতিটি পর্যায়ে গণতন্ত্রের চর্চা থাকবে, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।নির্দিষ্ট সময় অন্তর দলের প্রতিটি পদের জন্য দলের অভ্যন্তরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে নেতারা ধীরে ধীরে দলে উপরের দিকে উঠে আসবেন।পারিবারিকভাবে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব দখল করে রাখার সংস্কৃতির অবসান ঘটবে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক সাংসদ তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, মাহী বি. চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থদের মত আদর্শবান তরুণ নেতারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।আমরা আদর্শবান দক্ষ যোগ্য তরুণ নেতাদের দেখতে চাই।সম্ভবনাময় তরুণ নেতাদের প্রজেক্টারে প্রেসেন্টেশানের সুযোগ দেওয়া হবে। ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। সময় নিয়ে লিডারশীপ স্কিলস গ্রো করা হবে। নাগরিক সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিরা এবং প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধানে থাকবেন।
তবে নির্বাচনের আগে তৃণমূল থেকে নাম প্রস্তাব হতে হবে। জনপ্রিয়তা গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করে দেখা হবে।
8.
আমরা বাংলাদেশ থেকে অন্যায় অপরাধ দূর করতে কাজ করছি। দেশের মানুষের নিরাপত্তা অনেকখানি বেড়েছে। দুর্নীতি দূর করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করছি।
বাংলাদেশ থেকে সমস্ত অন্যায় – অপরাধ দূর করা হবে।
সারা পৃথিবীতে প্রথম মাদকমুক্ত দেশ হবে বাংলাদেশ।
(পৃথিবীর একটা দেশ পুরোপুরিভাবে মাদকমুক্ত!)কিছুদিনের মাঝে খাদ্যে ভেজাল বা ফরমালিন অতীতের একটা ব্যাপারে পরিণত হবে।
(“দেশের ফলমূলে একসময় ফরমালিন দেওয়া হত!”)কয়েক বছর আগে পৃথিবীর শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্থ দেশ বাংলাদেশ হবে সম্পূর্ণভাবে দুর্নীতিমুক্ত।কিছুদিন পর বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র বলে কিছু থাকবে না। এই লক্ষ্যেও কাজ দৃঢ় পদক্ষেপে এগুচ্ছে।
উপরের লক্ষ্যগুলো অর্জনের পর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের মেধাবী মানুষদের প্রয়োজন হবে।দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে এবং নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে বিদেশে কর্মরত দক্ষ বিজ্ঞানী ইঞ্জিনিয়ার চিকিৎসক এক্সপার্টদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।আমরা তাদের ফান্ডিং, ইনভেস্টমেন্ট নিশ্চিত করবো। আর তারা দেশে নতুন নতুন Industry প্রতিষ্ঠা করবেন। বিশ্বমানের University গড়ে তুলবেন।গড়ে উঠবে স্বপ্নের আধুনিক উন্নত বাংলাদেশ।
9.
বাংলাদেশের মানুষ গভীর উৎসাহে দেশ গঠনে সমাজ সংস্কারে অংশ নিচ্ছে।
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন মাদক বিরোধী আন্দোলনে,কেউ ফরমালিন বিরোধী, কেউ নারী অধিকার রক্ষায়, নারীরা একত্রিত হচ্ছেন বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে,কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন গণজাগরণ মঞ্চের সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নযাত্রায়।আর সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গড়ে উঠছে দুর্নীতিমুক্ত মাদকমুক্ত সন্ত্রাসমুক্তসব রকম অন্যায় অবিচার অনিয়ম মুক্ত সমৃদ্ধ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ।নাগরিক শক্তির প্রত্যেক সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্যপদ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।আত্নপ্রকাশ ঘোষণার “কয়েকদিন” এর মাঝে নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যা ১ কোটি (10 Million) ছাড়াবে।নাগরিক শক্তি এবং বাংলাদেশ নিয়ে আমার লেখাগুলো বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ পড়েছেন।নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যার বিভিন্ন মাইলস্টোন জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।১ লক্ষ Registered official সদস্য …!১০ লক্ষ Registered official সদস্য … !!৫০ লক্ষ Registered (নিবন্ধিত) সদস্য …!!!!১ কোটি Registered (নিবন্ধিত) সদস্য … !!!!!!!২ কোটি (20 Million) Registered (নিবন্ধিত) সদস্য … !!!!!!!!!– এভাবে!
10.
যে যেখানে জীবনের যে পর্যায়ে থাকুন না কেন – প্রত্যেকটা মানুষের মাঝে লুকিয়ে আছে অনন্য ক্ষমতা।
প্রত্যেকের মাঝে সুপ্ত ক্ষমতা বিকাশের উপায় আমি দেখিয়ে দেবো।
ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো বাস্তবতার যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে হারিয়ে গেছে?
আমি খুঁজে দেবো!
২০১৩ সালের জানুয়ারির দিকে নিজেকে প্রশ্ন করেছিলাম, আমি যদি রাজনীতিতে আসি তাহলে সবচেয়ে বড় কি Contribute করতে পারবো যা অন্য কেউ করতে পারবে না?
উত্তরটা ছিল, প্রত্যেকটা মানুষের যে বিশাল শক্তি সুপ্ত হয়ে আছে – তা বিকাশের পথ করে দিতে পারবো। আর ১৬ কোটি মানুষ মানে বিশাল ব্যাপার – ১৬ কোটি অনন্য শক্তি! সেই শক্তির সামনে কোন কিছুই বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না! কাজেই ১৬ কোটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। একটা শক্তিকেও হারাতে দেওয়া যাবে না।
বিজ্ঞান প্রযুক্তি ইঞ্জিনিয়ারিং গণিত (STEM – Science Technology Engineering Mathematics)
আলোচনা সভা – সমাবেশ – উদ্যোগ
ব্যক্তি-গোষ্ঠী ও স্বৈরশাসনের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে জাতীয় ঐক্য’র কোনো বিকল্প নেই। ১৯৫২’র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৯’র গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ যতবার বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে ততবারই তারা জয়লাভ করেছে।
বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ‘তারুণ্যের চোখে ৭১ এবং আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংলাপে বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বাংলাদেশ বিকল্প ধারার সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী, স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী আপেল মাহমুদ, ফরিদা আক্তার, ফেরদৌস আজিম প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারপার্সন শামা ওবায়েদ ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। – See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/348020.html#sthash.lZjb9UNj.dpuf
“ব্যক্তি-গোষ্ঠী ও স্বৈরশাসনের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে জাতীয় ঐক্য’র কোনো বিকল্প নেই।বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ‘তারুণ্যের চোখে ৭১ এবং আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংলাপে বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, সাবেক সাংসদ মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বাংলাদেশ বিকল্প ধারার সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী, স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী আপেল মাহমুদ, ফরিদা আক্তার, ফেরদৌস আজিম প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারপার্সন শামা ওবায়েদ ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।“
তরুণ প্রজন্ম
International Relations – Foreign Policy – Diplomacy
প্রবাসী
নাগরিক সমাজ (Civil Society)
বাংলা শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা
অন্যান্য রাজনৈতিক দল, রাজনীতিবিদ
Large Scale Engineering
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার
Law Enforcement
- Human Trafficking Control
- Drug Trafficking Control
- Illegal Possession of Arms
- Gold Smuggling
“মাদকমুক্ত বাংলাদেশ” গড়ার পথে অগ্রগতি
বাংলাদেশ মাদকমুক্ত হওয়ার পথে।বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ নিয়ে গর্ব করার মত অর্জনের ভান্ডারে আরেকটা অর্জন কিছুদিন পর যোগ হবে।বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর প্রথম অবৈধ মাদকমুক্ত দেশ
ভেজাল খাদ্য, নকল ওষুধ এবং ফরমালিন মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলায় অগ্রগতি
“অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ” গড়ার পথে অগ্রগতি
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠা
ভিওআইপি (VOIP) সরঞ্জাম উদ্ধারে অগ্রগতি
অবৈধ বিলবোর্ড উচ্ছেদ
Anti-Corruption Initiatives